দুর্গাপুর ০৭:৪৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ ২০২৫, ৪ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মাধবপুরে পিতার দায়ের কোপে কন্যার মাথা বিচ্ছিন্ন

হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার চৌমুহনী ইউনিয়নের ঘণশ্যামপুর গ্রামে পিতার দায়ের কোপে কন্যা নিহত হয়েছে। বুধবার (২২ জানুয়ারী) দুপুর আড়াইটার সময় এ ঘটনা ঘটে। নিহতের নাম রানু বেগম (১৫)। সে ঘনশ্যামপুর গ্রামের মঈনুদ্দিন (৪২) এর কন্যা।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে রানু বেগম প্রায় সময়ই মোবাইল ফোনে বিভিন্ন ছেলের সাথে কথা বলতো। বিষয়টিকে তার পিতা মঈনউদ্দীন ভালোভাবে নিতেন না।মেয়েকে নিবৃত্ত করতে বারবার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে একপর্যায়ে আজ দুপুরে কথা বলার সময় পিছন দিক থেকে ধারালো দা দিয়ে মেয়ের ঘাড়ে কোপ দিলে মেয়ের মাথা দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ঘাতক পিতাকে আটক করেছে। নিহত রানু বেগমের মা শাহেদা বেগম জানান, ‘ মোবাইলে কথা বলার জেরেই এ ঘটনা ঘটিয়েছে আমার স্বামী। আমি মেয়ে হত্যার বিচার চাই।’ ঘাতক মঈনুদ্দিনও থানা সাংবাদিকদের কাছে মেয়েকে হত্যার কথা স্বীকার করেছে।
মাধবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানিয়েছেন আটক মঈনুদ্দিন থানা হেফাজতে রয়েছে।এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন। (সূত্র : দৈনিক ভোরের ডাক)

মাধবপুরে পিতার দায়ের কোপে কন্যার মাথা বিচ্ছিন্ন

০৪:০৩:১৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫
হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার চৌমুহনী ইউনিয়নের ঘণশ্যামপুর গ্রামে পিতার দায়ের কোপে কন্যা নিহত হয়েছে। বুধবার (২২ জানুয়ারী) দুপুর আড়াইটার সময় এ ঘটনা ঘটে। নিহতের নাম রানু বেগম (১৫)। সে ঘনশ্যামপুর গ্রামের মঈনুদ্দিন (৪২) এর কন্যা।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে রানু বেগম প্রায় সময়ই মোবাইল ফোনে বিভিন্ন ছেলের সাথে কথা বলতো। বিষয়টিকে তার পিতা মঈনউদ্দীন ভালোভাবে নিতেন না।মেয়েকে নিবৃত্ত করতে বারবার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে একপর্যায়ে আজ দুপুরে কথা বলার সময় পিছন দিক থেকে ধারালো দা দিয়ে মেয়ের ঘাড়ে কোপ দিলে মেয়ের মাথা দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ঘাতক পিতাকে আটক করেছে। নিহত রানু বেগমের মা শাহেদা বেগম জানান, ‘ মোবাইলে কথা বলার জেরেই এ ঘটনা ঘটিয়েছে আমার স্বামী। আমি মেয়ে হত্যার বিচার চাই।’ ঘাতক মঈনুদ্দিনও থানা সাংবাদিকদের কাছে মেয়েকে হত্যার কথা স্বীকার করেছে।
মাধবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানিয়েছেন আটক মঈনুদ্দিন থানা হেফাজতে রয়েছে।এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন। (সূত্র : দৈনিক ভোরের ডাক)