দুর্গাপুর ০১:৩৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৬ মার্চ ২০২৫, ১১ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নেত্রকোনায় তিন দফা দাবিতে বিডিআর সদস্যদের মানববন্ধন

নেত্রকোনায় তিন দফা দাবিতে মানববন্ধন করেছেন বিডিআর সদস্যরা। ২০০৯ সালে পিলখানা বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় চাকরিচ্যূত ও সাজা প্রাপ্ত বিডিআর সদস্যরা। রবিবার (১২ জানুয়ারি) সকাল ১১টা থেকে জেলা শহরের পৌরসভার সামনের সড়কে ঘণ্টাব্যাপী এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধন চলাকালে বক্তব্য দেন চাকরিচ্যূত বিডিআর সদস্য নেত্রকোনা জেলার সমন্বয়ক মাসুদ খান, আবু নাসের, নায়েব সুবেদার হাফিজুর রহমান বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক আবু হাসনাত জনি, চাকরিচ্যূত বিডিআর সদস্যের স্ত্রী লিমা আক্তার প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, পিলখানায় নির্মমভাবে হত্যাকাণ্ডের শিকার ৫৭ জন সেনা অফিসারসহ ৭৪ জন হত্যাকাণ্ডের পেছনে দায়ী ব্যক্তিবর্গ এবং নেপথ্যের নায়কদের চিহ্নিত করে অতি দ্রুত দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা।
যে সকল বিডিআর সদস্যের সাজার মেয়াদ শেষ হওয়া ও খালাস প্রাপ্ত তাদের মুক্তি দেয়া, প্রহসনের ১৮টি স্পেশাল কোর্টের মাধ্যমে গণহারে গ্রেপ্তার করে যাদেরকে অন্যায়ভাবে চাকরিচ্যূত করা হয়েছে তাদের সবাইকে সরকারি সকল প্রকার সরকারি সুবিধাসহ পুনরায় চাকরিতে পুণর্বহাল করা এবং তদন্ত কমিশনকে স্বাধীন, নিরপেক্ষ ও নির্ভয়ে কাজ করার লক্ষ্যে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখিত ২ এর (ঙ) ধারা অবশ্যই বাদ দেওয়ার দাবি জানান বক্তারা।
ট্যাগ :

নেত্রকোনায় তিন দফা দাবিতে বিডিআর সদস্যদের মানববন্ধন

১১:২৯:০০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১২ জানুয়ারী ২০২৫
নেত্রকোনায় তিন দফা দাবিতে মানববন্ধন করেছেন বিডিআর সদস্যরা। ২০০৯ সালে পিলখানা বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় চাকরিচ্যূত ও সাজা প্রাপ্ত বিডিআর সদস্যরা। রবিবার (১২ জানুয়ারি) সকাল ১১টা থেকে জেলা শহরের পৌরসভার সামনের সড়কে ঘণ্টাব্যাপী এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধন চলাকালে বক্তব্য দেন চাকরিচ্যূত বিডিআর সদস্য নেত্রকোনা জেলার সমন্বয়ক মাসুদ খান, আবু নাসের, নায়েব সুবেদার হাফিজুর রহমান বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক আবু হাসনাত জনি, চাকরিচ্যূত বিডিআর সদস্যের স্ত্রী লিমা আক্তার প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, পিলখানায় নির্মমভাবে হত্যাকাণ্ডের শিকার ৫৭ জন সেনা অফিসারসহ ৭৪ জন হত্যাকাণ্ডের পেছনে দায়ী ব্যক্তিবর্গ এবং নেপথ্যের নায়কদের চিহ্নিত করে অতি দ্রুত দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা।
যে সকল বিডিআর সদস্যের সাজার মেয়াদ শেষ হওয়া ও খালাস প্রাপ্ত তাদের মুক্তি দেয়া, প্রহসনের ১৮টি স্পেশাল কোর্টের মাধ্যমে গণহারে গ্রেপ্তার করে যাদেরকে অন্যায়ভাবে চাকরিচ্যূত করা হয়েছে তাদের সবাইকে সরকারি সকল প্রকার সরকারি সুবিধাসহ পুনরায় চাকরিতে পুণর্বহাল করা এবং তদন্ত কমিশনকে স্বাধীন, নিরপেক্ষ ও নির্ভয়ে কাজ করার লক্ষ্যে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখিত ২ এর (ঙ) ধারা অবশ্যই বাদ দেওয়ার দাবি জানান বক্তারা।